গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার সেরা ১০ উপায়
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করতে চান? গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করার উপায় আপনার কি জানা আছে? যদি না জানা থাকে, তাহলে আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিন।
কারণ আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে আলোচনা করব গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়, গুগল এডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করা যায়, আপনি কিভাবে গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলবেন এ সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।
পোস্ট সুচিপত্রঃ গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার সেরা ১০ উপায় ২০২৪ (ইনকাম হবেই)
- গুগল থেকে টাকা ইনকামের মাধ্যম ব্লগিং (Blogging)
- গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনকাম
- গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকাম করার ধাপ সমূহ
- গুগল অপিনিয়ন রিওয়ার্ড (Google opinion reward) এর মাধ্যমে টাকা আয়
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করুন
- ঘরে বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকাম করুন, কাজ করা খুব সোজা (আপডেট ২০২৪)
- গুগল ম্যাপস থেকে টাকা ইনকাম
- গুগল পে (google pay) থেকে টাকা ইনকাম
- ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের উপায়
- গুগল সার্ভে থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
- গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আমার অভিমত
গুগল থেকে টাকা ইনকামের মাধ্যম ব্লগিং (Blogging)
গুগল থেকে টাকা ইনকামের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ব্লগিং।গুগলে ব্লগার নামক একটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। যেখান থেকে আপনারা যে কেউ একটি ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি করে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর এই ব্লগ বা ওয়েবসাইট আপনি ব্লগার প্ল্যাটফর্ম (Blogger Platform) থেকে সম্পূর্ণ ফ্রিতেই তৈরি করে নিতে পারবেন। আবার আপনি ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে মাত্র দশ মিনিটে একটি ব্লগার ব্লগার তৈরি করতে পারবেন।তাছাড়া আপনি বিভিন্ন বর্তমানে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার প্রবণতা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।এর একটাই কারণ একটি জনপ্রিয় এবং ভালো ট্রাফিক থাকা ব্লগ থেকে প্রতিদিন কম করে হলেও $৫-$৫০ আয় করা সম্ভব। এবার চলুন, প্রথমে আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি ব্লগিং করে গুগল থেকে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার স্টেপ গুলো কি কি ---
- সর্ব প্রথমে আপনি গুগলের Blogger.com ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন এবং একটি ব্লগ তৈরি করতে হবে।
- অতঃপর, আপনার ব্লগের জন্য আপনি একটি (Domain name) নির্বাচন করবেন।
- আপনার ব্লগের জন্য আপনি একটি থিম বা টেমপ্লেট বাছাই করুন।
- ব্লগের মধ্যে কিছু সাধারণ সেটিংস রয়েছে যেগুলি আপনি বিভিন্ন ইউটিউব ভিডিও দেখে অনায়াসেই করে ফেলতে পারবেন।
- ব্যাস ব্লক তৈরি হয়ে গেলে এরপর আপনি আপনার নিজের ব্লগে তথ্যসমৃদ্ধ ,মানসম্মত এবং ইউনিক আর্টিকেল লিখে রেগুলার পাবলিশ করতে থাকুন।
- এই আর্টিকেলগুলি যেন গুগলে ভালো করে rank করতে পারে সেজন্য আপনাকে "অন পেজ এসইও" এবং "অফ পেজ এসইও" এর দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
- নিয়মিত সময় মেনে আর্টিকেল পাবলিশ করার পর আপনার ব্লগে যখন ভাল পরিমানে অর্গানিক ট্রাফিক (organic traffic) আসতে শুরু করবে, আপনি তখন google এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- সবশেষে গুগল এডসেন্স থেকে approval পেয়ে গেলে আপনি আপনার নিজের ব্লগে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনকাম
গুগল প্লে স্টোর নামে গুগলে আরেকটি সার্ভিস রয়েছে। যাদের হাতে একটি স্মার্টফোন রয়েছে তারা ফ্রিতে বা কিছু টাকা দিয়ে অ্যাপস গুলো ডাউনলোড করে নিতে পারেন। গুগল প্লে স্টোরে আপনি অনেকগুলো অ্যাপস পেয়ে যাবেন। কিন্তু আপনি কি জানেন যে আপনি আপনার নিজের একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তৈরি করে গুগল থেকে আয়-উপার্জন করতে পারবেন? স্মার্টফোন ব্যবহারকার তারা নিশ্চয়ই নিজেদের মোবাইলে অনেক রকম অ্যাপ ব্যবহার করছেন।এখানে আপনি একটা বিষয় লক্ষ্য করবেন আপনার মোবাইলে থাকা প্রত্যেকটি অ্যাপসে কিছুক্ষণ পরপর অ্যাডভার্টাইজমেন্ট বা বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করায়। আর এই বিজ্ঞাপন গুলোই বারবার দেখিয়ে অ্যাপস এর ডেভলপাররা একটা পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ ইনকাম করে নিচ্ছে গুগল থেকে। এই কাজটি আপনিও আপনার স্মার্ট ফোন থেকে করতে পারবেন। কিভাবে করবেন জানেন কি? না জানলে চলুন জেনে নিন--
- প্রথমেই বলি, একটি ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল থেকে অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনাকে প্রথমে সেগুলি গুগল এডসেন্সের সাথে সংযুক্ত করতে হয়। তেমনি আপনার তৈরি এন্ড্রয়েড অ্যাপ অর্থ উপার্জনের জন্য আপনাকে একটি google admob এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
- আপনি হয়তো ভাবছেন গুগল এডমোব আবার কি? বলে রাখি google admob গুগল এডসেন্স এর মতোই একটি অনলাইন অ্যাডভারটাইজিং কোম্পানি (online advertising company)। Admob এবং Google adsense এর মধ্যে পার্থক্য এটাই যে ,admob কেবলমাত্র অ্যাপস গুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং গুগল অ্যাডসেন্স বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট, ব্লগ এবং ইউটিউব ভিডিও গুলোতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এরপর আপনি যখন আপনার নিজের এপস গুলিতে অ্যাডমব বিজ্ঞাপন লাগিয়ে সেটি গুগল প্লে স্টোরে অবমুক্ত করবেন, তারপর লক্ষ্য করবেন লক্ষ লক্ষ মানুষ আপনার এপসগুলি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করবে।
- অতঃপর অ্যাপস ডাউনলোড এবং ইন্সটল করার পরে যখন অ্যাপস ব্যবহারকারীর মোবাইলে আপনার অ্যাপ দ্বারা অ্যাডভার্টাইজমেন্ট বা বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানো হবে ঠিক তখনই গুগল প্লে স্টোর থেকে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকাম করার ধাপ সমূহ
গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে। এবার চলুন গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকামের জন্য প্রয়োজনীয় ধাপ গুলি জেনে নিন--- গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকাম করার সর্বপ্রথম ধাপ হল আপনাকে একটি অ্যাপ তৈরি করতে হবে। এখন আপনি কোন বিষয়ের উপরে অ্যাপ তৈরি করতে চান সেটি নির্বাচন করে নেবেন।
- এবারে আপনাকে তৈরি করতে হবে একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন।
- অতঃপর অ্যাপ তৈরি সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি google admob এ প্রবেশ করে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ফেলুন।
- ব্যাস ,অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে এরপর আপনার নিজের বানানো এপ্লিকেশন এ admob দ্বারা বিজ্ঞাপন জুড়ে দিতে হবে।
- এডমোবে বিজ্ঞাপন সংযুক্ত করা হয়ে গেলে আপনি আপনার অ্যাপটি এবার গুগল প্লে স্টোরে পাবলিশ করুন।
- এখানে একটা কথা বলে রাখি, আপনি প্লে স্টোরে যে কোন অ্যাপ পাবলিশ করার আগে গুগল প্লে কনসোলে (Google play console) আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে এবং সেই সাথে সাইন আপ করার জন্য গুগলকে রেজিস্ট্রেশন ফী হিসেবে আপনাকে $২৫ টাকা পরিশোধ করতে হবে।
- এবার আপনি digital marketing, social media marketing, online advertisement এর মাধ্যমে গুগল প্লে স্টোরে ছাড়া অ্যাপটি প্রমোশন করে ফেলুন। এক্ষেত্রে আপনি মনে রাখবেন, যত বেশি মানুষ আপনার অ্যাপস তাদের মোবাইলে ইন্সটল করবে ঠিক ততটাই আপনার এপ্স দিয়ে বিজ্ঞাপন দেখার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
গুগল অপিনিয়ন রিওয়ার্ড (Google opinion reward) এর মাধ্যমে টাকা আয়
Google opinion reward গুগলের এমন একটি পরিষেবা যেখানে আপনি বিভিন্ন সার্ভে কমপ্লিট করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর মানে হলো, আপনাকে নিয়মিত বিভিন্ন কোম্পানি ,পরিষেবা ইত্যাদির সাথে সম্পৃক্ত কিছু পেইড সার্ভে(paid survey) প্রদান করা হবে এবং আপনি সেই সার্ভেগুলোর মাধ্যমে আপনার মতামত ,পরামর্শ এবং অভিজ্ঞতা গুলো গুগলের সাথে শেয়ার করবেন।এক্ষেত্রে প্রত্যেকটি সার্ভে সম্পূর্ণ করার পর আপনি কত টাকা পাবেন সেটি সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করবে সার্ভেতে মোট কতটি প্রশ্ন রয়েছে সেই সংখ্যার ওপর এবং সার্ভেটি সম্পন্ন করতে আপনার কত সময় লেগেছে তার ওপর। এবার চলুন আপনি গুগল অপিনিয়ন রিওয়ার্ড (Google opinion reward) কিভাবে ব্যবহার করবেন তা জেনে নিন--
- প্রথমেই আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে গুগল অপিনয়ন রিওয়ার্ড অ্যাপটি ডাউনলোড করে ফেলুন।
- এবার অ্যাপটি ওপেন করে আপনি আপনার গুগল একাউন্ট দ্বারা লগ ইন করুন।
- অতঃপর আপনাকে যে সার্ভেগুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলি ক্লিক করুন এবং সম্পূর্ণ করে ফেলুন।
- ব্যাস, আপনার কাজ শেষ । এবার আপনি যার টাকা সার্ভে পূরণের মাধ্যমে ইনকাম করেছেন সেগুলো বিভিন্ন মাধ্যমে রিডিম করে নিতে পারবেন।
গুগল এডসেন্স থেকে আয় করুন
গুগল থেকে আয়ের সবথেকে কার্যকর একটি মাধ্যম হলো গুগল এডসেন্স। যার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষ গুগল থেকে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছেন। গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম হয় মূলত বিভিন্ন ধরনের ভিডিও, ইমেজ, টেক্সট এবং নানান মিডিয়া বিজ্ঞাপন দেখিয়ে। অর্থাৎ সহজ ভাষায় বলতে গেলে, কনটেন্ট ওয়েবসাইট পাবলিশাররা (content website publisher) তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা ভিজিটরদের টার্গেট করে বিভিন্ন ধরনের অ্যাড প্রদর্শন করে থাকে।এই ধরনের প্লাটফর্ম থেকে আপনি নিজেও আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে google এর কাছে একটি আবেদন করতে হবে। আপনার আবেদন অ্যাপ্রুভাল হয়ে গেলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে google কর্তৃক কিছু বিজ্ঞাপন দেখানো হবে এবং সেই বিজ্ঞাপন গুলোতে ভিজিটরদের প্রতিটি ক্লিকের জন্য আপনাকে কিছু টাকা প্রদান করা হবে।
গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করার ধাপ সমূহ
গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে কিছু স্টেপ অতিক্রম করতে হবে। তো চলুন স্টেপ গুলো কি কি তা দেখে নিন--- গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকামের জন্য সর্বপ্রথমে আপনি একটি ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি করে নেবেন। ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে আপনারা ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস এর মত প্লাটফর্ম গুলি খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন।
- ব্লক ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে গেলে আপনাকে আপনার নিজের ব্লগে/ওয়েবসাইটে নিয়মিত নিয়ম করে মানসম্মত , এবং ইউনিক আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে যা পড়ে পাঠকটা উপকৃত হতে পারে। এক্ষেত্রে বলে রাখি আপনি যে বিষয়ে লিখতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন তার ওপরেই আর্টিকেল লিখতে পারবেন।
- এভাবে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ট্রাফিক বা ইউজার নিয়ে আসতে হবে। আর প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক আনার জন্য আপনাকে SEO বিষয়টি ভালোভাবে শিখতে হবে এবং জানতে হবে।
- অতঃপর ওয়েবসাইট বা ব্লগে হাজার খানে অরিজিনাল ভিজিটর আসতে শুরু হলে google এডসেন্সে আপনাকে একটা একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে অথবা আপনি https://www.google.com/ AdSense এই লিংকে যেয়ে একটি ফ্রী এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করে নেবেন।
- এডসেন্স একাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লকটি গুগল এডসেন্স একাউন্টের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। গুগল এডসেন্স একাউন্টের সাথে আপনার ওয়েবসাইটে সংযুক্ত করার পরে এডসেন্স এর পক্ষ থেকে আপনাকে একটি HTML কোড প্রদান করা হবে যেটি আপনি আপনার ওয়েবসাইটের হেড সেকশনে পেস্ট করে নেবেন।
- ব্যাস, এবার গুগল এডসেন্স আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে নিয়মিত কিছু বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করাবে। আর যখনই কোন ভিজিটর আপনার সেই বিজ্ঞাপনগুলি দেখবে বা ক্লিক করবে ঠিক তখনই আপনার এডসেন্স একাউন্টে ডলার যোগ করে দেওয়া হবে।
ঘরে বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকাম করুন, কাজ করা খুব সোজা (আপডেট ২০২৪)
সম্মানিত পাঠক, কাজ করা খুব সোজা, আপনি বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে ইনকামের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে অনলাইন প্লাটফর্ম। আপনি নিজেও এই অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। তো চলুন বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকাম করার ৬ উপায় সম্পর্কে আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি--Shohoj ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকামঃ অনলাইন থেকে ইনকামের সহজ একটি উপায় হল Shohoj apps থেকে আয় করা। এর মাধ্যমে আপনি মূলত বিভিন্ন ধরনের ডেলিভারি সার্ভিস সেবা প্রদান করার মাধ্যমে প্রতিদিন খুব সহজেই ৩০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি বিভিন্ন রেস্তোরা থেকে নানান ধরনের ঔষধ , খাবার , কসমেটিক্স ইত্যাদি ডেলিভারির মাধ্যমে সহজ অ্যাপ থেকে আয় করতেই পারেন।
এক্ষেত্রে প্রতিটি ডেলিভারির জন্য আপনি পাবেন ৫০-১০০ টাকা। এখানে যেহেতু কাজ করার জন্য নির্দিষ্ট কোন সময় নেই তাই আপনি আপনার ইচ্ছা মতো করতে পারবেন। এভাবে সহজ অ্যাপ থেকে আপনি প্রতিদিন ৩০০ বা ৩০০ টাকার বেশি ও ইনকাম করতে পারেন।
Foap ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকামঃ ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকামের আরেকটি অন্যতম মাধ্যম হলো foap apps। foap apps মূলত একটি ছবি বিক্রির মাধ্যমে, অর্থাৎ আপনি আপনার তোলা ছবি এই প্লাটফর্মে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। এবার চলুন foap অ্যাপস থেকে কাজ করার স্টেপ গুলো কি কি তা আপনাকে জানিয়ে দিই--
- এই অ্যাপসে কাজ করার জন্য প্রথমেই আপনি আপনার স্মার্টফোনের গুগল প্লে স্টোর থেকে foap লিখে সার্চ করুন। সার্চ করা হয়ে গেলে তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করে ফেলুন।
- ডাউনলোড করার পর এই অ্যাপে আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলুন।
- অতঃপর আপনি আপনার গ্রাহকের পছন্দ মত রুচিসই, মানসম্মত ছবি তুলুন।
- এরপর আপনি যে ছবিগুলো তুলেছেন সেগুলো এই অ্যাপে বিক্রি করুন এবং প্রতিদিন 300 বা তার বেশি ইনকাম করুন।
Quiz task ত্রই অ্যাপ দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকামঃ আপনি ত্রই অ্যাপস দিয়েও ৩০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন। এই অ্যাপসে কাজ করার জন্য আপনি প্রথমেই আপনার ফোনের গুগল প্লে স্টোর থেকে quiz task লিখে সার্চ করুন এবং ইন্সটল করে আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলুন।
বিশেষ করে আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে এই অ্যাপের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন সমসামিক তথ্য, সাধারণ জ্ঞান শেয়ার করে অনায়াসেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট কুইজ খেলেও এই অ্যাপ থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন। সবশেষে আপনি আপনার ইনকাম করা টাকা বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।
Ysense ত্রই অ্যাপস দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকামের সুযোগঃ বর্তমানে গ্লোবাল মার্কেটে ysense ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে।ysense মূলত একটি মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইট। এই অ্যাপ্স থেকে আপনি বিভিন্ন ছোট ছোট কাজ করেও ইনকাম করতে পারেন এবং পেমেন্ট নিতে পারবেন। আপনি যদি কোন ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাহলে আজই ysense অ্যাপটে আপনার মোবাইলে ইন্সটল করুন এবং প্রতিদিন ৩০০ টাকা ইনকাম করতে থাকুন।
Slidejoy ত্রই অ্যাপ দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকামঃ slidejoy অ্যাপস সাধারনত আপনার মোবাইলে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে টাকা প্রদান করে থাকে। এই বিজ্ঞাপন গুলো দেখার ফলে আপনার মোবাইলে ক্যাডেট রূপে কিছু টাকা জমা হবে এবং এভাবে সর্বমোট ১ হাজার টাকা জমা হলেই আপনি এক ডলার পাবেন। এভাবে প্রতিদিন 70 সেকেন্ড হলেই আপনি এখান থেকে পেমেন্ট উত্তোলন করতে পারবেন।
Tasker ত্রই অ্যাপস দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকামঃ tasker অ্যাপস একটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, আর্টিকেল রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি ছাড়াও আরো নানা ধরনের কাজ করে আপনি এই অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। তবে এই অ্যাপ এ কাজ করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের বিভিন্ন কাজের উপরে দক্ষতা থাকতে হবে। আপনার দক্ষতা থাকলে সেই দক্ষতা অনুযায়ী আপনি এই অ্যাপস থেকে ঘরে বসে প্রতিদিন ৩০০ টাকা বা ৩০০ টাকার বেশি খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।
গুগল ম্যাপস থেকে টাকা ইনকাম
গুগল ম্যাপ সম্পর্কে আমরা কমবেশি সকলেই জানি। এটি একটি ওয়েবভিত্তিক ম্যাপিং প্লাটফর্ম যা গুগল কর্তৃক ২০০৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তৈরি করা হয়েছে। এই অ্যাপ মূলত বিভিন্ন ধরনের এরিয়াল ফটোগ্রাফি, ইন্টারেক্টিভ ৩৬০ ডিগ্রী রাস্তার দৃশ্য, গাড়ি ,বিমান বাইক এবং পাবলিক ট্রান্সপোর্টে ভ্রমণের জন্য রুট পরিকল্পনা প্রদান করে থাকে। এই google ম্যাপ ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের নানান উপায় রয়েছে।এবার চলুন গুগল ম্যাপ ব্যবহার করে ৩টি উপায়ে আপনি কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারেন সে সম্পর্কে আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি-লোকাল এসইও (SEO) করার মাধ্যমেঃ এসইও (seo) মানে আমরা সকলেই জানি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আর লোকাল এসিও এর অর্থ হলো, একটি প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসাকে একটি সুনির্দিষ্ট দেশের বা সুনির্দিষ্ট জায়গার জন্য গুগল সার্চ রেজাল্টের একেবারে শীর্ষে নিয়ে আসা। একটা বিষয় খেয়াল করবেন আপনি যখন বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির নাম লিখে গুগলে সার্চ করেন,
ঠিক তখন ওই কোম্পানির লোকেশন, ওয়েবসাইট ,যোগাযোগের তথ্য সবকিছুই আপনার সামনে চলে আসে এবং এটি সম্ভব হয় এই লোকাল এসিওর কারণেই। সুতরাং আপনি যদি লোকাল এসে জেনে থাকেন তাহলে আপনার বিজনেসকে গুগল ম্যাপসে এক নম্বরে রেংকিং করিয়ে ট্রাফিক এনে সেলস বৃদ্ধি করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
লোকাল গাইডার হয়ে টাকা ইনকামঃ লোকাল গাইড গুগল ম্যাপের এমন একটি প্রোগ্রাম যেখানে সকল মানুষই যোগদান করতে পারে এবং ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারে। তাছাড়া একজন লোকাল গাইডার বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করার ফলে গুগল ম্যাপসে উক্ত স্থানের বিভিন্ন সমসাময়িক তথ্য যেমন যোগাযোগের ঠিকানা, উক্ত স্থানের ছবি প্রদান করে থাকেন। কিভাবে গুগল ম্যাপ থেকে লোকাল গাড়িটার হয়ে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন।
টুরিস্ট গাইড লিখার মাধ্যমে ইনকামঃ অনেক মানুষ রয়েছেন যারা ভ্রমণ পিপাসী অর্থাৎ বিভিন্ন জায়গায় ,দেশে তারা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন। টুরিস্টরা সাধারণত এক দেশ থেকে আরেক দেশ এভাবে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করে থাকেন। কিন্তু অনেক সময় তারা যখন কোন দেশে ঘুরতে যায় প্রথমে যে সমস্যার সম্মুখীন হয় সেটি হল, ওই দেশের রাস্তা সঠিকভাবে না চেনা এবং কোথায়, কিভাবে যেতে হবে সেটি বুঝতে না পারা।
এই সমস্যা থেকে একজন টুরিস্ট কে পরিত্রান দিতে পারে কেবলমাত্র গুগল ম্যাপ। এক্ষেত্রে আপনি যদি একজন লোকাল গাইডার হয়ে থাকেন, তাহলে খুব সহজে একজন টুরিস্ট কে গুগল ম্যাপসের সাহায্য নিয়ে নির্দিষ্ট জায়গা দেখাতে পারেন। এভাবে গুগল ম্যাপস এর সাহায্যে আপনি টুরিস্টদের গাইড করার মাধ্যমে ভালো মানের একটি অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
গুগল পে (google pay) থেকে টাকা ইনকাম
গুগল পে শুধুমাত্র ডিজিটাল পেমেন্ট অ্যাপ হিসেবেই পরিচিত। এই গুগল পেয়ে অ্যাপ থেকেও আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন তা কি জানেন? তবে এই অ্যাপ থেকে টাকা ইনকামের জন্য আপনার কাছে google pay একাউন্ট অবশ্যই থাকতে হবে। এবার চলুন google pay থেকে আপনি কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারেন সে বিষয়ে জানিয়ে দিচ্ছি-- স্ক্র্যাচ কার্ড (Scratch Card ): Google pay ইউজাররা এই স্ক্র্যাচ কার্ড সম্পর্কে অবশ্যই জেনে থাকবেন। Google pay থেকে টাকা লেনদেন করার পরে অনেক সময় এই স্ক্র্যাচ কার্ডগুলো আপনাকে প্রদান করা হয়, যেগুলি ক্র্যাচ করলে আপনি ছোট ছোট অংকের টাকা উপহার হিসেবে পাবেন।
- রেফারেলস(Referrals): রেফার করে টাকা ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় অ্যাপ হলো google pay। অর্থাৎ সহজ কথায় আপনি আপনার ফ্রেন্ড সার্কেল থেকে শুরু করে যে কোন ব্যক্তিকে google pay অ্যাপটি রেফার করে প্রতিদিন ১০০-১৫০ টাকা আয় করতে পারেন।
- ক্যাশব্যাক অফার (Cashback Offers): google pay থেকে টাকা ইনকামের আরেকটি উপায় হল ক্যাশব্যাক অফার। অর্থাৎ এই অ্যাপ থেকে শপিং বা পেমেন্ট করলে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ড থেকে অফার গুলি প্রদান করা হয়।
সসম্মানিত পাঠক, উপরিক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে একটু পরিশ্রম এবং স্মার্ট ওয়ার্ক করে আপনি গুগল পে থেকে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারেন।
ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের উপায়
বর্তমান সময়ে ব্লগিংয়ের পরে গুগল থেকে টাকা ইনকামের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট উপায় হলো "youtube"। আজকাল যেকোনো কিছু বিষয়ে জানতে হলে আমরা ইউটিউবে চলে যাই এবং খুব সহজে সমস্যার সমাধানও পেয়ে যাই। আপনারা সকলেই জানেন যে, youtube হল google কোম্পানির একটি সার্ভিস। এই ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের জন্য আপনাকে কনটেন্টক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলতে হবে এবং সেখানে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে হবে। এভাবে ইউটিউব থেকে আপনি ভালো মানের একটা অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।তো চলুন ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি গুলো কি কি তা জেনে নিন--
- ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের জন্য সর্ব প্রথমে youtube এ আপনাকে একটি চ্যানেল খুলতে হবে। আর চ্যানেল খোলার জন্য আপনাকে চ্যানেলের জন্য একটি নাম নির্বাচন করতে হবে। এক্ষেত্রে বলে রাখি আপনি যে বিষয়ের উপরে ভিডিও তৈরি করতে উৎসাহী তার উপর ভিত্তি করে চ্যানেলের নাম রাখলে ভালো হয়।
- অতঃপর আপনি আপনার চ্যানেলের একটি লোগো চ্যানেল আর্ট এবং চ্যানেল ডেসক্রিপশন সহ আরো কিছু সাধারন সেটিংস ইউটিউব ভিডিও দেখে খুব সহজেই করে নিতে পারবেন।
- ব্যাস,চ্যানেল তৈরি হয়ে গেল। এবার আপনি আপনার চ্যানেলে মানসম্মত ভিডিও তৈরি করে প্রতিনিয়ত আপলোড করতে থাকুন। মনে রাখবেন,আপনি যে ভিডিওগুলো আপনার চ্যানেলে আপলোড করবেন তাতে অবশ্যই সঠিক টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন দিতে হবে।
- আপনার নিজের ইউটিউব ভিডিও গুলোতে ভালোমতো এসইও ব্যবহার করবেন।
- ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। যেমন- আপনার চ্যানেলের ৪০০০ ঘন্টার ভিডিও ওয়াচ টাইম থাকতে হবে এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইবার অবশ্যই থাকতে হবে।
- ইউটিউবের শর্ত পূরণ হলে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।
- অতঃপর আপনার চ্যানেলের জন্য এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল হয়ে গেলে আপনার চ্যানেলে আপলোডকৃত ভিডিওগুলিতে গুগল কতৃক বিজ্ঞাপন দেখানো হবে।
- এভাবে আপনি আপনার youtube চ্যানেলের ভিডিওতে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
গুগল সার্ভে থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
অনলাইনে গুগল থেকে টাকা ইনকাম এর আরেকটি অন্যতম উপায় হলো গুগল সার্ভে। গুগল সার্ভে হল একটি সমীক্ষা প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে আপনি আপনার বিভিন্ন পণ্য ,পরিষেবা সম্পর্কে নানান প্রতিক্রিয়া মানুষের কাছ থেকে নিতে পারেন। এই কাজের জন্য গুগল আপনাকে টাকা পেমেন্ট করবে অর্থাৎ আপনি একটি সমীক্ষা সম্পন্ন করতে পারলেই গুগল সার্ভে থেকে আয় করতে পারবেন।তবে এই পদ্ধতিতে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে ধৈর্য এবং পরিশ্রম সহকারে নিয়মিত কাজ করে যেতে হবে। শুধু গুগল সার্ভে নয় বরং প্রত্যেকটি কাজ যদি আপনি নিষ্ঠা সহকারে করেন তাহলে সাফল্য আসবেই ।
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আমার অভিমত
গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে আমাদের আর্টিকেল পড়ে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। এখন আপনি গুগলের যে মাধ্যম থেকে টাকা ইনকাম করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন সেই মাধ্যমটি ব্যবহার করতে পারেন।সুতরাং আপনি যদি ব্লগ লিখতে পছন্দ করেন বা ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারেন সে ক্ষেত্রে গুগল আপনার জন্য ইনকামের একটি সহজ উপায় করে দিয়েছে। আপনি কেবলমাত্র একটু ধৈর্য এবং পরিশ্রম দিয়ে এ কাজগুলো করতে পারলেই আশা করছি গুগল থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।
পিন পয়েন্ট ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url